প্রপার্টি বাবদ খরচ বাদে একজন ক্রেতা কে আর কি কি খরচের ব্যাপারে অবগত থাকতে হয়?

প্রপার্টির খরচ বাদেও অনেক খরচ আছে যেমন, আইনি ও ট্যাক্সের বিভিন্ন খরচ, যা একজন ক্রেতাকে বহন করতে হয়। একটা প্রপার্টি কেনার সম্পূর্ণ খরচ আরো অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে যেমন জায়গা কোথায়, জায়গার খরচ ক্রেতা কিভাবে পরিশোধ করবেন ইত্যাদি। এ জন্যই একজন ক্রেতাকে সবসময় পেশাদার ব্রোকার, অ্যাকাউন্ট্যান্ট ও উকিলের সাথে যোগাযোগ রাখতে হয়।

নিম্নোক্ত বিষয়গুলো একজন ক্রেতাকে মাথায় রাখতে হয় আর কি কি খরচ করতে হবে –

ডকুমেন্ট স্ট্যাম্প ট্যাক্স

সকল ধরণের কাগজপত্রের উপরেই বাড়ি বানানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ট্যাক্স ধরা হয়। একজনের কাছ থেকে যখন আরেকজনের কাছে প্রপার্টি হস্তান্তর হয় তখন জায়গার দামের উপর নির্ভর করে ট্যাক্স ধার্য করা হয়ে থাকে যেটা ক্রেতাকে প্রদান করতে হয়।

হস্তান্তর ট্যাক্স

আসলেই কতটুকু ট্যাক্স প্রদান করতে হবে প্রপার্টি কেনার সময়, সেটা জানার জন্য এসব সম্পর্কে যে জানে তার সাথে আগে থেকেই কথা বলে রাখতে হবে। তিনি তখন ক্রেতাকে পুরো বাড়ি বানানোর সময়ে কোন কোন ক্ষেত্রে কি কি ট্যাক্স দেওয়া লাগবে সে সম্পর্কে ধারণা প্রদান করতে পারবেন।

রেজিস্ট্রেশন ফি

প্রপার্টি কেনার সময় বা হস্তান্তরের সময় এক ধরণের রেজিস্ট্রেশন ফি থাকে, বিভিন্ন ধরণের প্রপার্টির জন্য বিভিন্ন ধরণের রেজিস্ট্রেশন ফি থাকে।

লোন ফি

সাধারণত যেকোন ক্রেতাই প্রপার্টি একেবারে কেনার থেকে কিস্তিতে কিনতে বেশী পছন্দ করেন, কিন্তু কিস্তিতে কিনতে গেলে মূল দামের থেকেও বেশী দাম দিতে হয় একটু, কেননা ট্যাক্স যুক্ত হয়ে যায় তখন। বিভিন্ন ইন্স্যুরেন্স খরচ, রক্ষণাবেক্ষণ খরচ ও মাথায় রাখতে হয়।

নটোরিয়াল ফি

ডিড কে নটোরাইজ করার জন্যেই প্রপার্টি কেনার সাথে সাথে ঐ বাবদ আরেকটু খরচ করতে হয়।